বইমেলা শুধুমাত্র ভাষায় প্রকাশিত নয়, মানুষের সমাগমেও তা বিকশিত নয়, এটা হল অনুভূতির এক সৃষ্টিকর মেলা। যা সমস্ত বইপ্রেমী, লেখক-লেখিকা সকলকে সমানতালে উৎবুদ্ধ করে, মনের অনুপ্রেরণা হয়। ছন্দের তালে ছন্দছাড়া পথিকও এর আওয়তায় সামিল হতে চাই এই সমাজের বুকে হাত বাড়িয়ে। তবে সময়ের মায়াজাল বড্ড বেশি গতিশীল!

বইমেলা বিশেষ এক আনুষ্ঠানিক মেলা যা সূচিত করে মানুষের সমাগম ও বইয়ের বিচারবৃত্তিকে। কেন না, বর্তমান সময়ে বইয়ের সময়সীমা কমে এলেও গুটিকয়েক বইপ্রেমী তা আজও লিখিত বক্তব্যে সামিল করেছেন আমাদের সমাজের বুকে। ভালো থাকা এক আশ্বাসের ভিত্তিতে জড়িত হলেও এক বিশেষ অনুভূতি যা বইকে কেন্দ্র করেই চলে এসেছে।
বইয়ের পরিচিত লক্ষ্য হয় বিভিন্ন নামি ও অনামী লেখকদের লিখিত বইয়ের ভিত্তিতে। তবে, গুণগতমান সমস্ত লেখকের বইয়ের মাঝেই সীমাবদ্ধ। বইয়ের আধুনিকতা চিরকালই বিচার করার মতোই গুচ্ছিত। তবে, ওই যে লেখকের অন্যান্য লেখার তুলনায় এই বইয়ের লিখিত বক্তব্য আরেক রকম তা নিয়ে বেশ সমালোচনা। সাথে আছে কোন লেখক ভালো লেখেন, কোন লেখকের কলমখানি স্বর্ণ উদ্ধারের পথে অবিরত আবার কখনও আলোকপাতের দৃষ্টিও পরিলক্ষিত হয়। সবকিছু বাদ দিয়েও দিনের শেষে, কিংবা মাসের শেষে বইমেলা র আয়োজন মন্দ নয়। বহুমাত্রিক মানুষের মনে যা দৃঢ় বেঁচে থাকার আশ্বাসে এক হবে। কথা হবে মনের ভাষায়। আংশিকভাবে হলেও কিন্তু হৃদয়ের গোপন কথা এই বই পছন্দের তালিকায় ঐশ্বরিও, ঐতিহ্য এক থাকবেই। তবে বইমেলা চিরকাল এইভাবেই বেঁচে থাকুক।
লড়াই করে যে বেঁচে থাকা যায়, তা কোনও এক লেখকই তাঁর নিজস্ব কলমখানিতেই প্রকাশ করেছেন, মনের কথাগুলো অপূর্ণ তৃপ্তিতে থাকলেও লেখায় কোনও লেখকই বুঝতে দেননি, যে তিনি বাস্তবে অসুখী। হয়তো বাস্তবতার নিরিখে তা বিচার করা নগণ্য। তবে এক বাঙালি হয়ে কীভাবে এই বইমেলা য় সামিল না হয়ে থাকা যায়। ইংরাজি জানা বাবু সাহেব গড়গড় করে ইংরাজি বললেও, তিনি জানেন না এই বাংলা, হ্যাঁ; সব ভাষা জানার কথায় আমরা কেন শুধুই জোর দিয়ে চাই এই সামান্য বাংলা ভাষাকে। ভাবতে গেলে, শত শত ভিড়ের মধ্যেও নিজেদের দলের মাধুরীর পূর্ণ এই বাংলা ভাষায় আকৃষ্ট হয় বারবার।
বইমেলা শুধুমাত্র ভাষায় প্রকাশিত নয়, মানুষের সমাগমেও তা বিকশিত নয়, এটা হল অনুভূতির এক সৃষ্টিকর মেলা। যা সমস্ত বইপ্রেমী, লেখক-লেখিকা সকলকে সমানতালে উৎবুদ্ধ করে, মনের অনুপ্রেরণা হয়। ছন্দের তালে ছন্দছাড়া পথিকও এর আওয়তায় সামিল হতে চাই এই সমাজের বুকে হাত বাড়িয়ে। তবে সময়ের মায়াজাল বড্ড বেশি গতিশীল! সময়ের সাথে হারিয়ে যেতে বসেছে এই মেলা। খুব ভুল না হলে সমাজের বুকে আর হাত বাড়ালে পাওয়া যায় না, এইসব মেলার কথোপকথন। দৃষ্টি পড়ে না আর এই মেলার উপস্থাপনায়। তবে কি এই পথেই শেষ?
প্রশ্নটি যেমন শরীরে ব্যথা সৃষ্টি করে, ঠিক তেমনি এই বইয়ের সাথে জড়িত সমস্ত মানুষের চোখের এক করুণ চাহনি বারবার ভেসে আসছে। ‘অশ্রু ঝরে নাই, তবুও মন আজ ভারী শ্রান্ত’, কি অদ্ভুত তাই না! মন ভালো থাকে আমার বই, না না এইসব নিয়ে বইমেলা য়। তাইতো বলি, ‘আপন করো, / শক্ত করে ধরো মনের জোর। / ভাবতে গেলে হবে ভিন্ন / কথোপকথন, / তবুও হাল ছেড়ো না।’
বইমেলা আমাদের অঙ্গ, তাই আমরা সকলে এক হয়ে অঙ্গীকার বদ্ধ হতে পারি; বইমেলা য় আগত ভাবনাদের এক করে। রেখে বা জমিয়ে কথা শেষ করে এবার সামনে থেকে জোড় দিয়ে বলতে হবে, বইমেলা র আধুনিকতার ছোঁয়ার আবদান, যা সমস্ত মানুষের বেঁচে থাকার আশ্বাস, রশদের অঙ্গীকার বদ্ধ। ঘরে ঘরে হারিয়ে ফেলা সেই সখ। ঐতিহাসিক যুগের পর যুগ গেছে আবার যুগ এসেছে এই বইমেলা র চাহিদা পূরণ এক পূর্ণ বিকশিত অধ্যায়। তবুও কেন বিলুপ্ত পাবে এই বইমেলা? চিহ্নিত করণের উদ্বোধনে উদ্বেগ আজও চিরাচরিত। সময়ের ফাঁকে ফিরে দেখা হোক এই বইমেলা কে। সর্বোপরি, উপরোক্ত থেকে এটা বোঝাতে পেরেছি বইমেলা কতটা সখের বশে না থেকে এক বিরাট আয়তনের ঐশ্বর্য। বইমেলা শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট প্রকাশকারীর নয়, বইমেলা সবার । মেলা হল মিলনমূলক, তবে এই মেলা বইয়ের সাথে লেখক-লেখিকার এবং সর্বোপরি বইপ্রেমীদের ভালোবাসার নিবিড় সম্পর্ক। বন্ধন যাইহোক, মিলিত হবে সবাই একসূত্রে।
Welldone Anita, keep motivating people towards
books.. very good